মুক্তি ও আনন্দ- একটি ছোট গীতি আলেখ্য।
মুক্তি
আর আনন্দ- এই দুটি মানসিক অবস্থার প্রতিফলন ঘটেছে রবীন্দ্রনাথের বিভিন্ন রচনায়, কবিতায়-গানে,
তাঁর জীবনেও। জীবন থেকে, ভুবন থেকে, ঈশ্বরের সৃষ্ট বিশাল মহাবিশ্ব আর অগন্য
জ্যোতিঃপুঞ্জের মাঝখান থেকে আনন্দ খুঁজে নিতে হবে, সেই আনন্দেরই সাগর থেকে মুক্তির
বন্যা ছুটে আসবে, এই পার্থিব জগতের ধুলায় ধুলায়, ঘাসে ঘাসে।
‘বহে নিরন্তর অনন্ত আনন্দধারা’- ব্রহ্মসংগীতটি রচিত হয় ১৮৯৭ সালে, লচ্ছাসার-বিলাওল রাগে নিবদ্ধ তুলসীদাসের ধ্রুপদ ‘দুসহ দোখ-দুখদলনী’ থেকে ভেঙে।
গানঃ ‘বহে নিরন্তর অনন্ত.........ভক্তচিত বাক্যহারা।‘
আনন্দধারা বয়ে চলেছে ভুবনজুড়ে, মুক্তির জন্যে কোন অলক্ষ্য-লোকে ছুটে যেতে হবে? এই বিশ্ব যে বিশ্ববিধাতারই এক অপরূপ সৃষ্টি, এর বাইরে আর কী আছে? তাই আজ ‘গানে গানে তব বন্ধন যাক টুটে’- মুক্তি আসুক সুরের আলোয় আলোকিত গানের পথ ধরে, মুক্তি আসুক জীবনের চলার পথে জীবনের বিনিময়ে।
গানঃ ‘আমার মুক্তি আলোয় আলোয়......দিই আহুতি মুক্তি আশে।‘
‘বহে নিরন্তর অনন্ত আনন্দধারা’- ব্রহ্মসংগীতটি রচিত হয় ১৮৯৭ সালে, লচ্ছাসার-বিলাওল রাগে নিবদ্ধ তুলসীদাসের ধ্রুপদ ‘দুসহ দোখ-দুখদলনী’ থেকে ভেঙে।
গানঃ ‘বহে নিরন্তর অনন্ত.........ভক্তচিত বাক্যহারা।‘
আনন্দধারা বয়ে চলেছে ভুবনজুড়ে, মুক্তির জন্যে কোন অলক্ষ্য-লোকে ছুটে যেতে হবে? এই বিশ্ব যে বিশ্ববিধাতারই এক অপরূপ সৃষ্টি, এর বাইরে আর কী আছে? তাই আজ ‘গানে গানে তব বন্ধন যাক টুটে’- মুক্তি আসুক সুরের আলোয় আলোকিত গানের পথ ধরে, মুক্তি আসুক জীবনের চলার পথে জীবনের বিনিময়ে।
গানঃ ‘আমার মুক্তি আলোয় আলোয়......দিই আহুতি মুক্তি আশে।‘
মুক্তি
আর আনন্দ- এই দুটি মানসিক অবস্থার প্রতিফলন ঘটেছে রবীন্দ্রনাথের বিভিন্ন রচনায়, কবিতায়-গানে,
তাঁর জীবনেও। জীবন থেকে, ভুবন থেকে, ঈশ্বরের সৃষ্ট বিশাল মহাবিশ্ব আর অগন্য
জ্যোতিঃপুঞ্জের মাঝখান থেকে আনন্দ খুঁজে নিতে হবে, সেই আনন্দেরই সাগর থেকে মুক্তির
বন্যা ছুটে আসবে, এই পার্থিব জগতের ধুলায় ধুলায়, ঘাসে ঘাসে।
‘বহে নিরন্তর অনন্ত আনন্দধারা’- ব্রহ্মসংগীতটি রচিত হয় ১৮৯৭ সালে, লচ্ছাসার-বিলাওল রাগে নিবদ্ধ তুলসীদাসের ধ্রুপদ ‘দুসহ দোখ-দুখদলনী’ থেকে ভেঙে।
গানঃ ‘বহে নিরন্তর অনন্ত.........ভক্তচিত বাক্যহারা।‘
আনন্দধারা বয়ে চলেছে ভুবনজুড়ে, মুক্তির জন্যে কোন অলক্ষ্য-লোকে ছুটে যেতে হবে? এই বিশ্ব যে বিশ্ববিধাতারই এক অপরূপ সৃষ্টি, এর বাইরে আর কী আছে? তাই আজ ‘গানে গানে তব বন্ধন যাক টুটে’- মুক্তি আসুক সুরের আলোয় আলোকিত গানের পথ ধরে, মুক্তি আসুক জীবনের চলার পথে জীবনের বিনিময়ে।
গানঃ ‘আমার মুক্তি আলোয় আলোয়......দিই আহুতি মুক্তি আশে।‘
‘বহে নিরন্তর অনন্ত আনন্দধারা’- ব্রহ্মসংগীতটি রচিত হয় ১৮৯৭ সালে, লচ্ছাসার-বিলাওল রাগে নিবদ্ধ তুলসীদাসের ধ্রুপদ ‘দুসহ দোখ-দুখদলনী’ থেকে ভেঙে।
গানঃ ‘বহে নিরন্তর অনন্ত.........ভক্তচিত বাক্যহারা।‘
আনন্দধারা বয়ে চলেছে ভুবনজুড়ে, মুক্তির জন্যে কোন অলক্ষ্য-লোকে ছুটে যেতে হবে? এই বিশ্ব যে বিশ্ববিধাতারই এক অপরূপ সৃষ্টি, এর বাইরে আর কী আছে? তাই আজ ‘গানে গানে তব বন্ধন যাক টুটে’- মুক্তি আসুক সুরের আলোয় আলোকিত গানের পথ ধরে, মুক্তি আসুক জীবনের চলার পথে জীবনের বিনিময়ে।
গানঃ ‘আমার মুক্তি আলোয় আলোয়......দিই আহুতি মুক্তি আশে।‘
No comments:
Post a Comment