পৌরাণিক ভাইফোঁটা।
রাবণরাজার আর দুটো ভাই কুম্ভকর্ণ ও বিভীষণ-
তাদের যখন ভাইফোঁটা দিত সুর্পনখা সে একটি বোন,
ভেবনা তা সোজা, সে যে কি রে বোঝা, কুম্ভকর্ণ ভাঙাতে ঘুম,
তোমরা কি জানো দেওয়ালিতে কেন পটকা-বাজির এমন ধূম!
রাবণের ছিল দশখানা মাথা দশটা কপালে পরাতে ফোঁটা
সুর্পনখার কড়ে আঙুলের বেজে যেত প্রায় পৌনে বারোটা।
তাদের যখন ভাইফোঁটা দিত সুর্পনখা সে একটি বোন,
ভেবনা তা সোজা, সে যে কি রে বোঝা, কুম্ভকর্ণ ভাঙাতে ঘুম,
তোমরা কি জানো দেওয়ালিতে কেন পটকা-বাজির এমন ধূম!
রাবণের ছিল দশখানা মাথা দশটা কপালে পরাতে ফোঁটা
সুর্পনখার কড়ে আঙুলের বেজে যেত প্রায় পৌনে বারোটা।
তারপরে ধর দুঃশলা, সে যে একশো ভাইয়ের একটি বোন
কোন ভোর থেকে ফোঁটা নিতে থাকে দুর্যোধন আর দুঃশাসন।
আঙুলেতে ব্যথা, শেষ করে কথা ভাবছে এবার মিষ্টি খাই
দেখে এক কোনে বসে একসনে, পাণ্ডবদের পাঁচটি ভাই।
আমাদের বাবা, এমন সে হাবা, কেঁদে বলে দাদা যুধিষ্ঠির,
সবকটা ভাই, ভগ্নী যে নাই, আমাদেরও বোন খাওয়াস ক্ষীর!
কোন ভোর থেকে ফোঁটা নিতে থাকে দুর্যোধন আর দুঃশাসন।
আঙুলেতে ব্যথা, শেষ করে কথা ভাবছে এবার মিষ্টি খাই
দেখে এক কোনে বসে একসনে, পাণ্ডবদের পাঁচটি ভাই।
আমাদের বাবা, এমন সে হাবা, কেঁদে বলে দাদা যুধিষ্ঠির,
সবকটা ভাই, ভগ্নী যে নাই, আমাদেরও বোন খাওয়াস ক্ষীর!
সগর রাজার ষাটটি হাজার ছিল ছেলে, খুব ধুরন্ধর,
বোন ছিল কিনা? আর শুধিওনা, ভাবতেও গায়ে আসছে জ্বর!
বোন ছিল কিনা? আর শুধিওনা, ভাবতেও গায়ে আসছে জ্বর!
No comments:
Post a Comment